শনিবার , ১৭ আগস্ট ২০২৪ | ১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. আইন আদালত
  3. আর্ন্তজাতিক
  4. এক্সক্লুসিভ
  5. কৃষি ও কৃষাণ
  6. ক্যাম্পাস
  7. ক্রিকেট
  8. গল্প-সাহিত্য
  9. চাকুরি
  10. জাতীয়
  11. জেলার খবর
  12. টালিউড
  13. টেনিস
  14. তথ্য-প্রযুক্তি
  15. ধর্ম ও ইসলাম

আমি নির্দোষ, আয়নাঘর আমার সৃষ্টি না: জিয়াউল আহসান

প্রতিবেদক
admin
আগস্ট ১৭, ২০২৪ ১২:৫৪ পূর্বাহ্ণ

(দিনাজপুর টোয়েন্টিফোর ডটকম) আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে সেনাবাহিনী থেকে অব্যাহতি পাওয়া আলোচিত মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান বলেছেন, এ আয়নাঘর আমার সৃষ্টি না। আমি নির্দোষ।

শুক্রবার (১৬ আগস্ট) বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরাফাতুল রাকিবের আদালতে রিমান্ড শুনানি চলাকালে তিনি বিচারককে এসব কথা বলেন।

মোহাম্মদ উল্লাহ্ খান জুয়েল নামে এক আইনজীবী আদালতে বলেন, আজ যে আয়নাঘরের উত্থান, এটার মূল কারিগরি এই আসামি। দেশে যত গুম খুন, এর নেপথ্যের মাস্টারমাইন্ড মেজর জিয়া।

এ সময় মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান আদালতে বলেন, আমি অসুস্থ, আমার হার্টের ৭৯ শতাংশ ব্লক। আমাকে নিয়মিত মেডিসিন নিতে হয়। এছাড়া আমাকে সেনাবাহিনী থেকে বরখাস্ত করা হয়নি। সেচ্ছায় অবসর নিতে বলা হয়েছে, তাই আমি অবসর নিয়েছি।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) দিবাগত রাতে খিলক্ষেত এলাকা থেকে সাবেক এই সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

শুক্রবার (১৬ আগস্ট) বিকেলে তাকে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয় থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে (সিএমএম) নেওয়া হয়। পরে জিয়াউল আহসানের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে আদালত তার আট দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

গত ৬ আগস্ট তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) এই তথ্য জানায়। তিনি সবশেষ ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালকের (ডিজি) দায়িত্বে ছিলেন।

জিয়াউল আহসান নানা কারণে বিভিন্ন সময় আলোচিত-সমালোচিত হয়েছেন। বিরোধী দলগুলোর অভিযোগ, আওয়ামী লীগ সরকারের গুম-খুনের অনেক ঘটনায় তিনি জড়িত। বিশেষ করে সিলেটের বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীর অন্তর্ধান রহস্যের সঙ্গে বারবার তার নাম এসেছে।

তিনি র‌্যাবের অধিনায়ক থাকাকালে আইন বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ ওঠে। নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুনের ঘটনায়ও তার নাম আলোচিত হয়।

২০২২ সালের জুলাই মাসে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থেকে মেজর জেনারেলে পদোন্নতি পান জিয়াউল আহসান। ২১ জুলাই তাকে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এনটিএমসির মহাপরিচালকের দায়িত্ব দিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়। এর আগে তিনি প্রতিষ্ঠানটির পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। তখন জিয়ার জন্যই প্রথমবারের মতো এনটিএমসির ‘মহাপরিচালক’ পদটি সৃষ্টি করা হয়। আর পদটিতে প্রথম কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পান জিয়াউল আহসান।

জিয়াউল আহসান ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। ২০০৯ সালের ৫ মার্চ র‌্যাব-২ এর উপ-অধিনায়ক ও একই বছর লে. কর্নেল হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে র‌্যাব সদর দফতরের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক হন তিনি। ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে তিনি কর্নেল হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে র‌্যাব সদর দফতরের গোয়েন্দা শাখার অতিরিক্ত মহাপরিচালকের দায়িত্ব পান। -নিউজ ডেস্ক

সর্বশেষ - ক্যাম্পাস

আপনার জন্য নির্বাচিত

দিনাজপুরে ইয়াবা সরবরাহ করতে এসে স্বামী-স্ত্রী গ্রেপ্তার

‘রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ ইস্যুতে রাজনৈতিক ঐক্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত’

চীন-ভারতকে সঙ্গে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ম্যানেজ করেছে আ.লীগ: রুমিন ফারহানা

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক: বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব জোরদারে আগ্রহী ইউ

৭ দশমিক চার মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তাইওয়ান

আ.লীগ ফ্যাসিবাদী দল, তাদের কোনো কর্মসূচি করতে দেওয়া হবে না

দিনাজপুর রণক্ষেত্র: পুলিশ-সাংবাদিকসহ আহত ৯০, সদর-৩ আসনের এমপির বাড়ি ভাঙচুর

নিউইয়র্কে ড. ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক হচ্ছে না

তারাবি পড়তে মসজিদে স্বামী, ঘরে স্ত্রীর গলা কাটা মরদেহ

হাবিপ্রবির আবাসিক হলগুলো যেন অস্ত্র ভান্ডার