(দিনাজপুর টোয়েন্টিফোর ডটকম) ফুটবলে নেইমারের আগমন হয়েছিল ধূমকেতুর মতো। ব্রাজিলের ফুটবলে তখন প্রতিভার বড্ড অভাব। ফর্ম হারিয়েছেন রোনালদিনহো, কাকাও বেশির ভাগ সময়ই থাকেন চোটগ্রস্ত। রোনালদোর পর বলার মতো কোনো ‘নাম্বার নাইন’ জোটেনি তাদের কপালে। তখনই আশার বাণী হয়ে এসেছিলেন নেইমার। মাত্র ১৮ বছর বয়সেই ব্রাজিলের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ দুটিই ভাবা হয়েছিল নেইমারকে। সব মিলিয়ে অনেকের কাছেই নেইমার এক হতাশার নাম। যা কিছু তাঁর কাছে চাওয়া ছিল, সেটা যে তিনি মেটাতে পারেননি!
কেননা ক্যারিয়ারের অনেকটা সময় তিনি ইনজুরির কারণে থেকেছেন মাঠের বাহিরে। আর শেষে এসে টাকার পিছু হাটতে যেয়ে ইউরোপ ছেড়ে পাড়ি জমান সৌদি আরবের লিগে। তার এমন সিধান্ততে অনেকে ভোক্তরাই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তবে এরপরও সেলেসাও তারকার জনপ্রিয়তা কমেনি।
নেইমারের সঙ্গে কাজ করেন রবিন মিয়া। মূলত নেইমারের প্রচার ও প্রসার নিয়ে। জনা যায়, বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক মানের কোম্পানি বা ব্র্যান্ড নেইমারের ফেসভ্যালু ব্যবহার করে তাদের ব্যবসার প্রচার ও প্রসার চায়। তারা আমাদের কাছে আসে। আমরাও খুঁজে বের করে পছন্দসই কোম্পানিকে প্রস্তাব পাঠাই।
২০২৫ সালে নেইমারের বাংলাদেশের আসা প্রসঙ্গে দেশের একটি গণমাধ্যমকে রবিন বলেন, ‘নেইমারের আসার ব্যাপারে একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মৌখিক ও লিখিতভাবে কথা হয়েছে। আশাকরি, আগামী বছরের (২০২৫) শুরুর দিকে তাকে বাংলাদেশে আনতে পারব। আমি চাইব, নেইমারের এই সফরটা যেন পুরোপুরি দেশের মানুষের আবেগের সঙ্গে মিশে যেতে পারে। আমরা চ্যারিটি আয়োজন করব। ১৬ কোটি মানুষকে আর নেইমারের সঙ্গে দেখা করানো সম্ভব না, আমরা আমাদের জায়গা থেকে যতটুকু সম্ভব করব।’ -নিউজ ডেস্ক