• ঢাকা বিভাগ

    জীবনসঙ্গী হচ্ছেন আয়মান-মুনজেরিন

      প্রতিনিধি ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ , ১:৪৩:০৭ প্রিন্ট সংস্করণ

    জীবনসঙ্গী হচ্ছেন আয়মান-মুনজেরিন -

    (দিনাজপুর  টোয়েন্টিফোর ডটকম) জীবনসঙ্গী হচ্ছেন সোশ্যাল মিডিয়ায় শিক্ষাবিষয়ক কনটেন্ট নিয়ে আলোচিত দুই তারকা টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও আয়মান সাদিক এবং একই প্রতিষ্ঠানের ইংরেজির শিক্ষক মুনজেরিন শহীদ। আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় ঢাকার সেনাকুঞ্জের হলরুমে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে। টেন মিনিট স্কুলের একজন শিক্ষক গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের কাছে এই খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেন। আয়মান সাদিক অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তায়েবুর রহমান ও শারমিন আক্তারের ছেলে এবং মুনজেরিন শহীদ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ও মনোয়ারা শহীদের মেয়ে। সোশ্যাল মিডিয়ার আলোচিত এই দুই সেলিব্রেটির বিয়ের একটি কার্ড ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। তাতে তাদের বিবাহ-উত্তর সংবর্ধনার কথা লেখা রয়েছে ২৩ সেপ্টেম্বর স্থান সেনাকুঞ্জের হলরুমে সন্ধ্যা ৭টায়।আয়মান সাদিকের জন্ম কুমিল্লায়। ২০১৫ সালে তিনি ‘টেন মিনিট স্কুল’ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইবিএর ছাত্র। মুনজেরিন শহীদের জন্ম চট্টগ্রামে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তরে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অর্জন করেন। বর্তমানে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বৃত্তি নিয়ে ইংরেজিতে দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর করছেন তিনি।

    জানা গেছে দীর্ঘদিন সম্পর্কে থাকা এ জুটি বিয়ে নিয়ে কঠোর গোপনীয়তা বজায় রাখতে চেয়েছিলেন। আমন্ত্রিত বন্ধু-ঘনিষ্ঠজনদের নিয়ে ফেসবুক মেসেঞ্জারে একটি চ্যাট গ্রুপ খুলেছেন এই ‘বর-কনে’। তাতে কঠোর নির্দেশনা ছিল কোনোভাবেই ২৩ তারিখের আগে বিয়ের খবর বাইরে জানানো যাবে না। তারপরও বিয়ের আগেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাঁস হয়ে যায় সে খবর। তবুও অনেকটা ঘরোয়া পরিবেশে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সারবেন এ জুটি। এতে পরিবার, আত্মীয়-স্বজন ও টেন মিনিট স্কুলের শিক্ষক-কর্মকর্তারাই মূলত আমন্ত্রণ পাচ্ছেন। টেন মিনিট স্কুলের একজন শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণমাধ্যমকে বিয়ের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আমরা দাওয়াত পেয়েছি। হয়তো ছোট পরিসরে অনুষ্ঠানটা সারতে চাইছেন তারা। আমন্ত্রিতদের নিয়ে একটা ফেসবুক গ্রুপ খুলেছেন আয়মান-মুনজেরিন। সেখানে তারা খুব করে অনুরোধ জানিয়েছেন- বিষয়টি যেন জানাজানি না হয়। সারপ্রাইজ হয়ে থাক। আমরাও সেটাই চাইছিলাম।’ এ বিষয়ে জানতে আয়মান সাদিক ও মুনজেরিন শহীদের মোবাইলে কল করা হলে নম্বর দু’টি বন্ধ পাওয়া যায়। -নিউজ ডেস্ক

    মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়।

    আরও খবর

    Sponsered content