প্রতিনিধি ২২ এপ্রিল ২০২২ , ৬:২১:৪০ প্রিন্ট সংস্করণ
মাহতাব উদ্দিন আল মাহমুদ (দিনাজপুর২৪.কম) স্বাধীনতার দীর্ঘ ৫০ বছরেও মুক্তিযোদ্ধার তালকায় তালিকাভুক্ত হতে পারেনি দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলার দক্ষিণ দেবীপুর গ্রামের মৃত,মকবুল হােসন মুন্সীর পুত্র প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক । মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক মুক্তিযোদ্ধার তালকায় তালিকাভুক্ত হতে চায়। ঘোড়াঘাট উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সনদ পত্র যাচাই বাছাই টিমের কাছ থেকে মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক এখনও পাননি যাচাই বাছাই ফরম।
মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিকের নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নামভুক্ত না করায় মুক্তিযোদ্ধার সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে বর্তমানে গরীব অসহায় হত দরিদ্র ্অবস্থায় ্অর্ধাহার ও ্অনাহারে দিন যাপন করছেন তিনি।
মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক হৃদ যন্ত্রের রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি অর্থাভাবে চিকিৎসা করতে পারছেন না। তার স্ত্রীও ্অসুস্থ, তাকে দেখার কেউ নাই। মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক এখন মৃত্যু পথযাত্রী। অসুস্থ মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক বাংলঅদেশ সরকারের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সংশ্লিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করেছেন। মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক ১৯৭১ সালে মক্তি যুদ্ধে অংশগ্রহন করেন।তিনি ভারতের পতিরাম ইউথ ক্যাম্পে ভর্তি হন। সেখানে ক্যাপ্টেন শিরির তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।৭ সেক্টওে ক্যাপ্টেন শাহারিয়ারের ্অধীনে কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি দেশের বিভিন্ন স্থানে পাক বাহিনীর সাথে যুদ্ধ করেন। দেশ স্বাধীনতার পর ১৯৮৫ সালে ক্যাপ্টেন শাহারিয়ার তাকে খানা সার্টিফিকেট দেন। । যার রনং -৩৩৭। বাড়ীতে আগুন লেগে তার সনদ পত্রটি পুড়ে যায়। ১৯৮৬ সাল হতে তিনি শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন।্অসুস্থতার কারণে কোন রকমের যোগাযোগ করতে পারেন নাই। ঘোড়াঘাট উপজেলায় তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা তাকে চিনেন এবং জানেন। তাই তিনি যাাই বাছাই টিম দ্বারা যাাই বাছাই করে মুক্তিযোদ্ধার সনদ পত্র প্রদান করতে এবং তালিকাভুক্ত করতে বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন ।
মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিকের নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নামভুক্ত না করায় মুক্তিযোদ্ধার সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে বর্তমানে গরীব অসহায় হত দরিদ্র ্অবস্থায় ্অর্ধাহার ও ্অনাহারে দিন যাপন করছেন তিনি।
মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক হৃদ যন্ত্রের রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি অর্থাভাবে চিকিৎসা করতে পারছেন না। তার স্ত্রীও ্অসুস্থ, তাকে দেখার কেউ নাই।