রবিবার , ১৭ নভেম্বর ২০২৪ | ২রা পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. আইন আদালত
  3. আর্ন্তজাতিক
  4. এক্সক্লুসিভ
  5. কৃষি ও কৃষাণ
  6. ক্যাম্পাস
  7. ক্রিকেট
  8. গল্প-সাহিত্য
  9. চাকুরি
  10. জাতীয়
  11. জেলার খবর
  12. টালিউড
  13. টেনিস
  14. তথ্য-প্রযুক্তি
  15. ধর্ম ও ইসলাম

‘লুটপাটকে আইনি ভিত্তি দেওয়া হয়েছিল কুইক রেন্টালের বিশেষ আইনে’

প্রতিবেদক
admin
নভেম্বর ১৭, ২০২৪ ১২:২৬ অপরাহ্ণ

(দিনাজপুর টোয়েন্টিফোর ডটকম) কুইক রেন্টাল লুটপাটের বিশেষ বিধান আইন ছিল জানিয়ে রিটের পক্ষে শুনানি করা আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বলেছেন, কুইক রেন্টালের বিশেষত্ব হলো বিদ্যুৎ সরবরাহ না করলেও চুক্তির পুরো টাকা পাবে। লুটপাটকে আইনি ভিত্তি দেওয়া হয়েছিল এ আইনের মাধ্যমে।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) রায় ঘোষণার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

ড. শাহদীন মালিক বলেন, কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৯ ধারায় দায়মুক্তি অবৈধ ছিল বলে আদেশ দিয়েছেন বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ। এতে সরকার কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর সঙ্গে চুক্তি পুনর্মূল্যায়ন করতে পারবে।

এর আগে, কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন-২০১০ এর ৯ ধারায় দায়মুক্তি এবং ক্রয় সংক্রান্ত ৬ (২) ধারায় মন্ত্রীর একক সিদ্ধান্ত অবৈধ ছিল বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।

উল্লেখ্য, গত ২ সেপ্টেম্বর কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৯ ধারায় দায়মুক্তি কেন অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

এর আগে, কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি এবং ক্রয় সংক্রান্ত ৬ (২) ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের দুই আইনজীবী।

রিটে বিবাদী করা হয়েছে, আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ড্রাফটিং বিভাগের সচিব, অর্থ বিভাগের সচিব, বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সচিব, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যানকে। -নিউজ ডেস্ক

সর্বশেষ - রাজনীতি