বুধবার , ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২রা পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. আইন আদালত
  3. আর্ন্তজাতিক
  4. এক্সক্লুসিভ
  5. কৃষি ও কৃষাণ
  6. ক্যাম্পাস
  7. ক্রিকেট
  8. গল্প-সাহিত্য
  9. চাকুরি
  10. জাতীয়
  11. জেলার খবর
  12. টালিউড
  13. টেনিস
  14. তথ্য-প্রযুক্তি
  15. ধর্ম ও ইসলাম

দিনাজপুরে জেলা প্রশাসক চত্বরে ভূমি রেকর্ড সংক্রান্ত হয়রানি থেকে বাঁচার জন্য মানববন্ধন

প্রতিবেদক
admin
ডিসেম্বর ১১, ২০২৪ ১০:২৫ পূর্বাহ্ণ

মোস্তাফিজার রহমান (দিনাজপুর টোয়েন্টিফোর ডটকম)  দিনাজপুরে ভূমি রেকর্ড সংক্রান্ত হয় রানী অভিযোগে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে ঘন্টা ব্যাপী ভুক্তভোগীদের মানববন্ধন। দিনাজপুরে ভূমি রেকর্ড সংক্রান্ত হয় রানী থেকে মুক্তির জন্য জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে দিনাজপুর সদর উপজেলার ৫ নং শশরা ইউনিয়নের ভবাইনগর মৌজার নির্যাতিত ও ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা ১০ ডিসেম্বর’২০২৪ মঙ্গলবার মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছেন।জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে ঘন্টা ব্যাপী মানববন্ধন করেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য মোঃ রেজাউল ইসলাম বলেন,দিনাজপুর জোনাল সেটেলমেন্ট অফিস ও উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস এর কিছু অসাধু কর্মকর্তা অর্থের বিনিময়ে প্রকৃত জমি মালিকদের নামে জমি রেকর্ড না করে,কিছু অসাধ ব্যক্তিদের নামে রেকর্ড করে দিয়েছেন। ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর আকুল আবেদন তাদের সমস্যা সমাধান না করে যেনো রেকর্ড চূড়ান্ত না করা হয়। জোনাল অফিসের কিছু কর্মকর্তা প্রকৃত মালিকদের হয় রানি অব্যাহত রেখেছেন। প্রায় ২৫ থেকে ৩০ ভুক্তভোগী পরিবার এই হয় রানির হাত থেকে বাঁচার জন্যে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর জেলা প্রশাসক মাধ্যম একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন।উক্ত স্মারকলিপিতে নিম্নে বর্ণিত কথাগুলো লেখা রয়েছে আমার দাদা মৃত হাজ্বী মোঃ তবদিল হোসেন (সাবেক চেয়ারম্যান,৫নং শশরা ইউনিয়ন পরিষদ। ভবাইনগর মৌজায় ১৯৭৩ থেকে ১৯৮২ সালের মধ্যে এস. এ ১৫৮ খতিয়ানের দাগ ১,১১২, ১১৩ মোট ১৯টি দলিলে ২১.৭৯ একর জমির মধ্যে ১৩.৫৫ একর জমি নিজের ও নিজের পুত্রদের নামে খরিদ করে। যাহা খারিজ হয় এবং ১৯৮৯-৯০ সাল পর্যন্ত সমুদয় খাজনা পরিশোধ ছিলো। উক্ত সম্পত্তির মূল মালিক ছিল শ্রী কিশোর মোহন মজুমদারের ৭ পুত্র যা কোর্টের রায়ে বাটোয়ারা মামলা ৪০/৫৮, প্রাথমিক ডিগ্রী ২৪-০৮-১৯৫৯ চুড়ান্ত ডিগ্রী ০৪-০৬-১৯৬৩ ইং মোতাবেক ২ পুত্রের জমি আলাদা করে দেয়া হয় এবং ৫ পুত্রের জমি এক সঙ্গে রাখা হয়। উক্ত দুই পুত্র তাদের জমি ১৯৫৫ সাল থেকে বিক্রয় করে এবং জমি ক্রয়কারী ব্যক্তিগণের নামে এস.এ রেকর্ড হয়। বাকি ৫ পুত্রের মধ্যে ৪ পুত্রের জমি ১৩-০১-১৯৭০ সালে ৭৩০ নং হস্তান্তর দলিল মুলে হাজ্বী সিদ্দিক,আবুল ওহাব ও আব্দুল হামিদ এর সাথে বিনিময় করা হয় এবং এই জমি ০৭-০৩-১৯৮৩ সালে এডিসি কর্তৃত অবমুক্ত হয়। অবশিষ্ট ১ পুত্রের জমি বিনিময় হলেও সেটি চূড়ান্ত হয়নি। সরকার পক্ষ দাবি করে এই সম্পত্তির ৭ ভাগের ৩ ভাগ অর্পিত সম্পত্তি। কিন্তু তারা কিসের মুলে তাহা আজ পর্যন্তি স্পষ্ট হয়নি।১৪-০৯-২০০৩ সালে মাঠ জরিপে ১৩.৫৫ মধ্যে ১১.৬৮ একর জমি আর এস খতিয়ান নং-১৫৯, ১৫৯/১ মূলে মৃতঃ হাজী তবদিল হোসেন এর পুত্র আবুল কালাম আজাদ গং এর নামে মাঠ পর্চা হয়। বাকি ১.৮৭ একর জমি দরকারি জমি হিসেবে কেটে রাখা হয়। পরবর্তীতে আপিল নম্বর-১৯২৭/১১ এবং ৪৭৮১/১৫ মোতাবেক ৩১ ধারায় ১৫-২০ দিনে শুনানী হয়ে আবারো আর এস ১৫৯/১ খতিয়ান হতে ২.৩৫ একর জমি সরকারি সম্পত্তি বলে কেটে রাখা হয়। কিন্তু অপর পক্ষে দেখা যায় যে কেটে রাখা জমি আব্দুল ওহার এর ওয়ারিশগণ কোনো কাগজপত্র না থাকার সত্বেও রেকর্ড নিয়ে বসে আছেন,অথচ এই ব্যাপারে দিনের পর দিন চেষ্টা করেও কোন সমাধান হয় না। উক্ত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আবুল কালাম আজাদ গং জোনাল সেটেলমেন্টন্ট অফিসে ৪২(ক) ধারা মোতাবেক ০১-০৮-২০২৩ তারিখে রেকর্ড পাওয়া জন্য আবেদন করে এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি),সদর, দিনাজপুর অফিসের পক্ষ থেকেও জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসে তাদের মাঠ পর্চা পাওয়া জয়ি ফেরত পাওয়ার জন্য আবেদন করে।অত্যন্ত দুঃখের বিষয় এই যে,উল্লেখিত ঘটনার যেখানে একটি সুষ্ঠ সমাধান সম্ভব,সেখানে জোনাল সেটেলমেন্ট অফিস আমাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে কোন শুনানি না হলেও সহকারী কমিশনার (ভুমি),সদর,দিনাজপুর এর আবেদনের প্রেক্ষিতে শুনানি হয়। এর ফলাফলে দেখা যায় যে,এখানে জমির কাগজপত্র সঠিক ভাবে মূল্যায়ন না করে অদৃশ্য শক্তির ইশারায় এক তরফা রায় প্রদান করা হয়। সরকারি স্বার্থের কথা বলে সাধারণ মানুষের জমি সরকারি করার চেষ্টা ন্যায় বিচারের সাথে সাংঘর্ষিক।আমরা ইতিপূর্বে স্বারক নং-১১,০৩.০০০০.৫৯১.২৭.০১৯.১৪-৫০২, তারিখ। ২০-০২-২০২৪ মোতাবেক ৪২ (ক) ধারায় যে রায় প্রদান করা হয়েছে সেটি সম্পূর্ণ রূপে বাতিলের অনুরোধ করছি।আমরা অনেক চেষ্টা করে স্বারক নং ৩১.০৩.০০০০.৫৯১.২৭.০১৯.১৪-৪১৪১/১ তারিখ:২১-১১-২০২৪ মোতাবেক ৪২ (ক) ধারায় ০৯-১২-২০২৪ ইং তারিখে জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার দিনাজপুর-এর কার্যালয়ে শুনানীর তারিখ পাই। কিন্তু অনাকাঙ্খীত ভাবে জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার এই জমির ইতিপূর্বে শুনানী হয়েছে তাই আর কোনো শুনানী করবেন না বলে সমস্যা সমাধানে অ-সহযোগিতা করেন,কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আমাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ইতিপূর্বে কখনই শুনানী হয়নি। ১৯৮৯ সাল থেকে ৩৫ বছর যাবত আমরা প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ফুটবলের মতো ঘুরপাক খাচ্ছি পাইনি কোথাও শুরুহা। কিন্তু বিপরীত পক্ষের কোন বৈধ কাগজপত্র এবং যুক্তি না থাকার সত্বেও কি ভাবে জমি রেকর্ড দেওয়া হয়েছে প্রশ্নই থেকে যায়?এবং এ বিষয়ে দিনাজপুরের সচেতন মহল জানতে চায়।আমরা জমি ক্রেতার ৩য় প্রজন্ম উক্ত সমস্যা সমাধানের জন্য আপনাদের নিকট ন্যায় বিচারের প্রার্থনা করছি।

সর্বশেষ - রাজনীতি

আপনার জন্য নির্বাচিত

মসজিদে যদি পাহারার প্রয়োজন না হয়, তাহলে হিন্দু ভাইদের মন্দিরে সাহারার প্রয়োজন হবে কেন -দিনাজপুরে জামায়াতের আমীর ডা. শফিকুর রহমান

ভেনেজুয়েলায় সোনার খনিতে ধস, নিহত অন্তত ২৩

‘ব্যারিস্টার তুরিন জামায়াতের রোকন বানিয়ে আমাকে নির্যাতন করেছে’

দিনাজপুরে কোচের ধাক্কায় অটোবাইক চালক নিহত ও দুই যাত্রি আহত

সরকারি চাকরিজীবীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

জেলায় জেলায় সংঘর্ষে বেড়ে চলেছে : ১২ জেলায় ৩৭ জন নিহত

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর সুপারিশ, প্রতিবেদন জমা

মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ স্টেশন মেরামতে খরচ কত, জানালেন সড়ক উপদেষ্টা

আরও কমে পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা নামল ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রিতে

নিউইয়র্কে ড. ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক হচ্ছে না