সোমবার , ২১ অক্টোবর ২০২৪ | ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. আইন আদালত
  3. আর্ন্তজাতিক
  4. এক্সক্লুসিভ
  5. কৃষি ও কৃষাণ
  6. ক্যাম্পাস
  7. ক্রিকেট
  8. গল্প-সাহিত্য
  9. চাকুরি
  10. জাতীয়
  11. জেলার খবর
  12. টালিউড
  13. টেনিস
  14. তথ্য-প্রযুক্তি
  15. ধর্ম ও ইসলাম

মুক্তিযুদ্ধে শেখ মুজিবের কোনো ভূমিকা ছিল না: মাহমুদুর রহমান

প্রতিবেদক
admin
অক্টোবর ২১, ২০২৪ ২:৩৭ পূর্বাহ্ণ

(দিনাজপুর টোয়েন্টিফোর ডটকম) একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে শেখ মুজিবুর রহমানের কোনো ভূমিকা ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান। তিনি বলেছেন, ১৯৭২ সালে স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃত করে একজন ব্যক্তির অর্থাৎ শেখ মুজিবুর রহমানের বন্দনা শুরু হয়ে গিয়েছিল। তার স্বাধীনতা সংগ্রামের পদক্ষেপগুলোতে ভূমিকা ছিল কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে কোনো ভূমিকা ছিল না।

রোববার (২০ অক্টোবর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মাহমুদুর রহমান বলেন, শেখ মুজিবের মুক্তিযুদ্ধে কোনো ভূমিকা ছিল না কারণ তিনি মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগেই পাকিস্তানী বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে ভারতে চলে গেছেন। তার পরিবারকেও পাকিস্তান সেনাবাহিনী দেখাশোনা করেছে। মুক্তিযুদ্ধে কোনও ভূমিকা শেখ মুজিবের আছে এটা ইতিহাসের ছাত্র হিসেবে আমি মানতে রাজি না।

এ সময় মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা রাখা ব্যক্তিদের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধে যেসব চরিত্রগুলোর অবদান ছিল তাদের আস্তে আস্তে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। জিয়াউর রহমান প্রথম যুদ্ধ শুরু করেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র ছিল জেনারেল ওসমানী। তিনি এর প্রধান চরিত্র ছিলেন। এ ছাড়াও মোহাম্মদ আবেদ আলী, তাজউদ্দীন আহমেদ, সৈয়দ নজরুল ইসলামদের নাম মুছে ১৯৭২ সালে এক নামের বন্দনা শুরু হয়।

আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক বলেন, ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রীয় রক্ষীবাহিনী তৈরি করা হয়। তাদের মাধ্যমে গুম এবং বিচার বহির্ভূত হত্যা শুরু হয়। এসব আন্তর্জাতিক অপরাধ। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশে প্রথম কারচুপির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এটিও চালু করেছিলেন পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পিতা। ১৯৭৩ সালে দু’টি ঘটনা ঘটেছে প্রথমটি হলো কারচুপির নির্বাচন আরেকটি হলো মুজিবকে দেবতার আসনে বসানো। শেখ মুজিবের অত্যন্ত বিতর্কিত একজন ভাগ্নে ছিলেন শেখ মনি। তার স্লোগান ছিল আইনের শাসন নয় মুজিবের শাসন চাই।

‘১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষে লাখ লাখ মানুষ মারা গেছেন। তখন একবেলা রুটি আর একবেলা ভাত খেতে হত। এই দুর্ভিক্ষ হয়েছে অযোগ্য ও দুর্নীতিবাজ সরকারের কারণে। তখন চাল মজুদ করে ভারতে পাচার করা হত। ১৯৭৫ সালে তিনি গণতন্ত্রকে হত্যা করে বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেন। এর মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের বীজ বপন করা হয়েছে। ফলে ২০০৯ থেকে ২০২৪ আমরা ফ্যাসিবাদের সরকার দেখেছি। এটি হলো বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদের ইতিহাস,’ বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, গত ১৫ বছরে আমরা গণমাধ্যমেও মুজিব বন্দনা দেখেছি। মুজিবের অনেক বিশেষণ দেয়া হয়েছে। এখনকার বয়ান হচ্ছে, শেখ মুজিব ভালো শেখ হাসিনা খারাপ। ১৫ বছর সময় পেলে শেখ মুজিব শেখ হাসিনার থেকে ভয়ঙ্কর ফ্যাসিস্ট হতেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

সর্বশেষ - রাজনীতি

আপনার জন্য নির্বাচিত

ডিবির হারুনকে বদলি

কোটাবিরোধীকে রাষ্ট্রবিরোধী আন্দোলনে রূপ দেওয়ার অপচেষ্টা চলছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

হাসিনাকে গ্রেফতারে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করতে আইজিপিকে চিঠি

সালমানের বিয়ের সম্বন্ধ এলো, যা বললেন আরবাজ

তিল ধারণের ঠাঁই নেই, জনসমুদ্র সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

মজুত ও মূল্যবৃদ্ধি রোধে ডিসিদের প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ

অন্তত ৫ ক্ষেত্রে সংস্কারের পর নির্বাচনের কথা বললেন ড. ইউনূস

দিনাজপুরে জেলা যুবদলের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত 

হেফাজতের সমাবেশে ‘গণহত্যা’ : হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আবেদন

লাপাত্তা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা : থানায় থানায় দুর্বৃত্তদের হামলা, জীবন বাঁচাতে নির্বিচারে গুলি