শুক্রবার , ২৯ নভেম্বর ২০২৪ | ১৫ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. আইন আদালত
  3. আর্ন্তজাতিক
  4. এক্সক্লুসিভ
  5. কৃষি ও কৃষাণ
  6. ক্যাম্পাস
  7. ক্রিকেট
  8. গল্প-সাহিত্য
  9. চাকুরি
  10. জাতীয়
  11. জেলার খবর
  12. টালিউড
  13. টেনিস
  14. তথ্য-প্রযুক্তি
  15. ধর্ম ও ইসলাম

কনকনে শীতে কাঁপছে উত্তরের মানুষ

প্রতিবেদক
admin
নভেম্বর ২৯, ২০২৪ ৯:১৩ পূর্বাহ্ণ

(দিনাজপুর টোয়েন্টিফোর ডটকম) বাড়ছে শীতের মাত্রা, তাপমাত্রা নেমেছে ১১ ডিগ্রির ঘরে। কনকনে শীতে কাঁপতে শুরু করেছে হিমপ্রবন জেলা পঞ্চগড়ের মানুষ।  শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) ভোর ৬টায় এ জেলায় ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ভোর থেকে বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা যায়, কুয়াশা নেই। হালকা কুয়াশা ভেদ করে সূর্যের কিরণ ছড়ালেও অনুভূত হচ্ছে কনকনে শীত। শীত উপেক্ষা করেই দরিদ্র শ্রেণির মানুষগুলো ছুটছেন কাজের উদ্দেশ্যে। উত্তরের জেলা পর্যটনের অঞ্চল হওয়ায় প্রচুর পর্যটক কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখার সঙ্গে শীত উপভোগ করছেন।  এদিকে নবান্নের ধান মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন ঘরের কৃষানীরাও। ভোরে শাকসবজি তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। স্থানীয় হানিফ আলী, সাহের আলী ও মহির উদ্দীন জানান, মনে হয় পৌষ মাস এসে পড়েছে। পৌষ মাসের মতোই কনকনে ঠান্ডা। তবে সকাল ১০টার পর থেকে তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। দিনের বেলায় বেশ  গরম থাকলেও সন্ধ্যার পর থেকে আবার উত্তর দিক থেকে ঠান্ডা বাতাস বইতে থাকলে শীত লাগতে শুরু করে। শীতের কাপড় বের করতে হয়েছে। রাত বাড়তে থাকলে শীতও বাড়তে থাকে। রাতে কম্বল কিংবা কাঁথা নিতে হয়।

হাবিবুর রহমান সুমন, সিফাত, তানজিমসহ কয়েকজন পর্যটক বলেন, ভালো ঠান্ডা লাগছে এ এলাকায়। আমরা বিভিন্ন জায়গা হতে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে তেঁতুলিয়ায় এসেছি। কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে এসে ভোরে শীতও উপভোগ্য হয়ে উঠেছে। শুনেছি উত্তরের এ জেলাটি বরফের পাহাড় হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্ঘার বিধৌত এলাকা হওয়ায় এখানে সবার আগে শীত নামে। তাই মনে হয়েছে।সবজি চাষি আমির আলি ও মুক্তার বলেন, আগের থেকে অনেক ঠান্ডা এখন। আমাদের ভোরে টাটকা সবজি তুলে বাজারে নিতে হয়। ভোরে ক্ষেতে লাল শাক, লাউশাক, পাতা ও ফুলকপি, ধনিয়াপাতা তুলতে গেলে শিশিরের স্পর্শে বেশ বরফের মতো লাগে। হাত অবশ হয়ে আসে। গৃহিণীরা জানান, ভালো ঠান্ডা পড়েছে। রাত থেকে ভোর পর্যন্ত ঘরের ফ্লোর ও আসবাবপত্র বরফ হয়ে উঠে। কাজ করতে অসুবিধা হয়ে যায়। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের জন্য এই ঠান্ডা অনেকটা কষ্টকর হয়ে উঠেছে।

এদিকে শীতে বেড়েছে জ্বও, সর্দি, কাশি, হাপানিসহ বিভিন্ন শীতজনিত রোগব্যাধি। তেঁতুলিয়া ৫০ শয্যা হাসপাতালসহ জেলার পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতাল ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শিশু ও বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

পঞ্চগড়ে আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বলেন, সামনে পৌষ মাস। পৌষ আর মাঘ মাসে প্রচণ্ড ঠান্ডা পড়ে এখানে। তাপমাত্রা অনেক নিচে নেমে আসে। শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রেকর্ড হয়েছিল ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এখন দিন যত যাবে তাপমাত্রা আরও কমতে থাকবে। -ডেস্ক রিপোর্ট

সর্বশেষ - ক্যাম্পাস

আপনার জন্য নির্বাচিত

ঝুম বৃষ্টিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগ

শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল : ‘মুক্তিযোদ্ধাদের বয়স নিয়ে হাইকোর্টের রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’

খৎনার সময় শিশুর অতিরিক্ত রক্তপাত, পালালো চিকিৎসক

সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচন : দলের ‘না’ সত্ত্বেও সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণের ইঙ্গিত খোকনের

‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ কতদিন চলবে, জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ঠাকুরগাঁওয়ে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত

দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন যারা

উচ্ছেদের আগে উধাও বংশীয় গরু, ‘লাপাত্তা’ ইমরান!

ইরানের ‘সামরিক স্থাপনায়’ পাল্টা হামলা চালাতে চায় ইসরাইল

নাসা গ্রুপের নজরুলের ৭৮১ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ, দুদকের মামলা